#Welftion #ওয়েলফশন #وعلفشن || Welftion ওয়েলফশন
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
"সততায় আমরা" "কল্যাণে আমরা" "শান্তিতে আমরা"
ওয়েলফশন ~ মানবকল্যাণ সংঘ
বিশ্বের কল্যাণকামী মানুষের একটি সম্মিলিত সংগঠন।
E-mail : welftion@yahoo.com
ভূমিকাঃ সংগঠন একটি সামাজিক প্রক্রিয়া। যেখানে একদল মানুষ একটি সাংগাঠনিক কাঠামোর অন্তভুক্ত হয়ে নিদিষ্ট কিছু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সর্বদা নিরন্তর। ওয়েলফশন - মানবকল্যাণ সংঘ এর ব্যাতিক্রম নয়। ওয়েলফশন একটি মানবসেবা ও মানব উন্নয়ন মূলক সামাজিক সংগঠন । যেখানে বিশ্বের কল্যাণ কামী দল & ব্যক্তি একত্রিত হয়ে। স্ব স্ব এলাকার শিক্ষা সচেতনতা, বেকারত্ব দূরীকরণ, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন,ক্রিয়া, সাংস্কৃতিক পরিবেশ, আত্ম-কর্মসংস্থান, মানবাধিকার এবং সারাবিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠাসহ পারষ্পরিক সহযোগিতা, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্বের সেতু স্থাপন তথা আদর্শ সমাজ জীবন গড়ে তোলার দৃঢ় প্রত্যয়ে সামাজিক, উন্নয়নশীল ও উন্নয়নমূলক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে সততা ও কল্যাণের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে "এসো মানবতার কল্যাণে কাজ করি সুন্দর সমাজ গড়ি" এই স্লোগানে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে এই সংগঠন টি আত্মপ্রকাশ করে। যা মানুষ ও মানবতার সেবায় অঙ্গীকারবদ্ধ। আপনিও যদি হাতে হাত রেখে, কাধে কাধ মিলিয়ে মানবসেবা ও মানব উন্নয়ন মূলক সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করেতে চান যোগ দিন আমাদের সাথে, যোগ দিন ওয়েলফশন~মানবকল্যাণ সংঘে।
খ) সংগঠনের নামঃ এই সংগঠনের নাম “ওয়েলফশন কল্যাণ সংঘ”।
ডাক নাম : 'ওয়েলফশন মানবকল্যাণ সংঘ' (EN- Welftion Human Welfare Association)
অন্য নাম : " ওয়েলফশন শান্তি সংঘ" ( Welftion Quiets Association )
উপধারা-১ (ক) স্লোগান স্লোগান : "এসো মানবতার কল্যাণে কাজ করি, সুন্দর সমাজ গড়ি"
(খ) নীতিবাক্য : নীতিবাক্য : "সততায় আমরা" "কল্যাণে আমরা"শান্তিতে আমরা"
উপধারা - ২ (ক) সংগঠনের ধরন: অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, কল্যাণমূখী, সমাজসেবা মূলক,উন্নয়ন মূলক, সেচ্ছাসেবী ও সামাজিক সংগঠন।
(খ) সংগঠনের মুলমন্ত্র (মূলনীতি) : ” একতা, সততা, (ঐক্য), সহযোগিতা, বিশ্বস্ত বন্ধুত্বপূর্ণ, শিক্ষা, শান্তি, উন্নতি” ওয়েলফশনের মূলনীতি হিসেবে বিবেচিত।
প্রধান প্রবর্তক : তৌফিক হোসাইন
প্রতিষ্ঠিতা সদস্য : ওয়াহিদুল্লাহ্ কাওছার, তৌফিক হোসাইন,মোঃ রাকিব মিয়া।
শর্তাবলীঃ শর্ত :
- • ভালো যে কোনো কাজ করা যাবে এবং খারাপ যে কোনো কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
- • ইসলাম দ্বি-পন্থী, এবং রাষ্ট্রীয় আইন বিরুদ্ধী কোনো কাজ করা যাবে না।
- • উদ্ধতন কর্মকর্তাদের প্রতি অনুগত থাকতে হবে।
- • অন্য যে কোনো কাজের থেকে সংগঠনের কাজকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।
- • অবশ্যই দায়িত্বশীল হতে হবে।
Comments